অ্যান্ড্রয়েড চালিত গ্যালাক্সি সিরিজের ব্যাপক সাফল্যের কথা নতুন করে
কিছু বলার নেই। তবে শুধু গ্যালাক্সি সিরিজই নয়, স্যামসাং এবার তাদের
উইন্ডোজ চালিত অ্যাটিভ সিরিজের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর দিকেও নজর দিচ্ছে। আর এ
জন্য তারা দূর্দান্ত এক মার্কেটিং স্টান্ট নিয়েছে। তাদের নতুন একটি
ট্যাবলেটে একই সঙ্গে উইন্ডোজ ও অ্যান্ড্রযেড অপারেটিং সিস্টেম চালানোর
সুবিধা দেয়া হয়েছে।
অ্যাটিভ সিরিজের ডিভাইসগুলোতে শুধু উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম থাকবে বলে ধারণা করা হলেও স্যামসাং ডুয়েল বুট সুবিধাটির ঘোষণা দিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়। কারন ATIV Q নামের নতুন ডিভাইসে তারা উইন্ডোজ ৮ এর পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.২ ও দিচ্ছে। অর্থাৎ এতে ডুয়াল বুট অপশন থাকছে যা উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েডপ্রেমীদেরও এই ডিভাইস কিনতে উৎসাহিত করবে।
স্যামসাং তাদের এই নতুন ডিভাইসটিকে ল্যাপটপ হিসেবে দাবি করলেও এটিকে মূলত কিবোর্ডসহ একটি ট্যাবই বলা যায়, যাকে অনেকে কনভার্টিবল বলে সম্বোধন করে থাকেন। কারণ ট্যাবলেটের মতোই এতে রয়েছে ১৩.৩ ইঞ্চি প্রশস্ত টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে যার রেজলুশন ৩২০০x১৮০০ পিক্সেল। তাছাড়া এতে স্যামসাং এর নিজস্ব এস পেন স্টাইলাসও থাকছে।
এখন অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকতে পারে যে ডিভাইসটিতে উইন্ডোজ ও অ্যান্ড্রয়েড দুটি ওএস ই থাকলেও কেন একে গ্যালাক্সি সিরিজের না করে একে অ্যাটিভ করা হলো। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর এখনই পেয়ে যাবেন কারন ATIV Q নামের ্এই ডিভাইসটি মূলত উইন্ডোজ ৮ এর মাধ্যমেই চলবে। তবে ব্যবহারকারীরা চাইলে যেকোন সময় উইন্ডোজ থেকে অ্যান্ড্রয়েড-এ সুইচ করতে পারবে। অর্থাৎ, মূল অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ৮-ই থাকবে, কিন্তু ব্যবহারকারীরা প্রয়োজনে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমও ব্যবহার করতে পারবেন। এ কারনে অ্যাটিভ দিয়েই এর নামকরণ করা হয়।
Acer R7 এর মত এর কিবোর্ডটিও বেশ স্টাইলিশ। সাধারন ল্যাপটপের মত শুধু
ভাঁজ করেই নয়, নিজের ব্যবহারের সুবিধা অনুযায়ী একে বিভিন্ন আকার ও
আকৃতিতে ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া স্যামসাং এর নিজস্ব ব্র্যান্ড মেটাল
ডিজাইনের জন্য এটি যে কারও নজর কাড়তে সক্ষম।
অ্যাটিভ সিরিজের ডিভাইসগুলোতে শুধু উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম থাকবে বলে ধারণা করা হলেও স্যামসাং ডুয়েল বুট সুবিধাটির ঘোষণা দিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়। কারন ATIV Q নামের নতুন ডিভাইসে তারা উইন্ডোজ ৮ এর পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.২ ও দিচ্ছে। অর্থাৎ এতে ডুয়াল বুট অপশন থাকছে যা উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েডপ্রেমীদেরও এই ডিভাইস কিনতে উৎসাহিত করবে।
স্যামসাং তাদের এই নতুন ডিভাইসটিকে ল্যাপটপ হিসেবে দাবি করলেও এটিকে মূলত কিবোর্ডসহ একটি ট্যাবই বলা যায়, যাকে অনেকে কনভার্টিবল বলে সম্বোধন করে থাকেন। কারণ ট্যাবলেটের মতোই এতে রয়েছে ১৩.৩ ইঞ্চি প্রশস্ত টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে যার রেজলুশন ৩২০০x১৮০০ পিক্সেল। তাছাড়া এতে স্যামসাং এর নিজস্ব এস পেন স্টাইলাসও থাকছে।
এখন অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকতে পারে যে ডিভাইসটিতে উইন্ডোজ ও অ্যান্ড্রয়েড দুটি ওএস ই থাকলেও কেন একে গ্যালাক্সি সিরিজের না করে একে অ্যাটিভ করা হলো। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর এখনই পেয়ে যাবেন কারন ATIV Q নামের ্এই ডিভাইসটি মূলত উইন্ডোজ ৮ এর মাধ্যমেই চলবে। তবে ব্যবহারকারীরা চাইলে যেকোন সময় উইন্ডোজ থেকে অ্যান্ড্রয়েড-এ সুইচ করতে পারবে। অর্থাৎ, মূল অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ৮-ই থাকবে, কিন্তু ব্যবহারকারীরা প্রয়োজনে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমও ব্যবহার করতে পারবেন। এ কারনে অ্যাটিভ দিয়েই এর নামকরণ করা হয়।
ধারনা
করা হচ্ছে Acer R7 ল্যাপটপটি দেখেই স্যামসাং তাদের এই ATIV Q বানাতে
উৎসাহী হয়েছে। তবে Acer R7 এর তুলনায় আকারে ATIV Q একটু ছোট, ওজনের দিক
দিয়েও হালকা। তাই এধরনের ল্যাপটপগুলো মাঝে ATIV Q -ই সবার প্রথম পছন্দ হবে
বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সব
দিক থেকে এটিকে স্যামসাং এর তৈরি একটি আদর্শ ডিভাইসই বলা চলে। এবার শুধু
দেখার পালা আন্তর্জাতিক বাজারে এটি কেমন প্রভাব ফেলে। উইন্ডোজ ৮ ভিত্তিক
ট্যাবলেট ডিভাইস অনেকেই পছন্দ করেন, কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডের লোভও ছাড়তে
পারেন না। দু’টি অপারেটিং সিস্টেম একই সঙ্গে পাওয়া গেলে অনেকের জন্যই এটি
একটি “স্বপ্নীল ডিভাইস” হতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে ডিভাইসটির দামও
গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে, যা প্রতিষ্ঠানটি এখনও ঘোষণা দেয়নি। এছাড়াও
উইন্ডোজের পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েডে ডুয়েল বুট করার সুবিধা রাখার বিষয়টিই
প্রমাণ করে মাইক্রোসফটের নতুন এই অপারেটিং সিস্টেমের উপর এখনও পুরোপুরি
নির্ভর করতে পারছে না স্যামসাং।
আপনার কি ধারণা অ্যাটিভ সিরিজও গ্যালাক্সি সিরিজের মত জনপ্রিয়তা লাভ করবে ?
0 comments:
Post a Comment