স্যামসাং-এর বর্তমান ফ্ল্যাগশিপ ফোন গ্যালাক্সি এস৪-এর গুগল এডিশন
গত মাসে অবমুক্ত করেছে গুগল। এর আগে এইচটিসি-ও গুগল এডিশনের একটি ডিভাইস
বাজারে এনেছে। সম্প্রতি খবর শোনা যাচ্ছে যে, এই দুই কোম্পানির পথ অনুসরণ
করে সনিও এবার এক্সপেরিয়াড জেড-এর একটি গুগল এডিশন এ মাসের শেষেই ঘোষিত
হবে।
গুগল এডিশন বলতে মূলত একই হার্ডওয়্যারে স্টক অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল থাকাকে বোঝায়। অনেকটা নেক্সাস ডিভাইসের মতোই যেখানে প্রস্তুতকারক কোম্পানির কোনো কাস্টোমাইজেশন কিংবা নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশনে ঠাসা থাকে না ফোন। আমরা জানি, স্যামসাং তাদের সব ডিভাইসে “টাচউইজ” নামের ইন্টারফেস ব্যবহার করে। এইচটিসিও তাদের “সেন্স” ইউজার ইন্টারফেস তাদের প্রায় সব এইচটিসি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে দিয়ে থাকে। কিন্তু গুগল এডিশনে নিজস্ব এসব ইউআই বাদ দিয়ে গুগলের নেক্সাস ডিভাইসে যেমন থাকে, ঠিক তেমন অ্যান্ড্রয়েড সফটওয়্যার দেয়া থাকে।
অন্য কথায়, একেই বলা হয় স্টক অ্যান্ড্রয়েড।
সূত্র জানিয়েছে, এ মাসের শেষের দিকেই কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গুগল প্লে স্টোরের মাধ্যমে এক্সপেরিয়া জেড-এর গুগল এডিশন বিক্রি করা হবে। গুগল এডিশনের সুবিধার কথা ইতোমধ্যেই বলা হয়েছে। বিশেষ করে ডেভেলপারদের জন্য তৈরি করা হলেও স্টক অ্যান্ড্রয়েড থাকার কারণে ডিভাইসের হার্ডওয়্যার ও বিভিন্ন সেন্সর একই রেখে ইন্টারনাল মেমোরি স্টোরেজ বেশি ফাঁকা পাওয়া সম্ভব হয় এবং ফোনও তুলনামূলক দ্রুত কাজ করতে পারে। মূলত এ কারণেই স্টক অ্যান্ড্রয়েডের প্রতি ব্যবহারকারীদের দুর্বলতা বেশি লক্ষ্য করা যায় যেটি নেক্সাস ফোন ও ট্যাবলেটের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
স্টক অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করেই এবার স্যামসাং ও এইচটিসিকে অনুসরণ করে সনি আনছে স্টক অ্যান্ড্রয়েড-চালিত এক্সপেরিয়া জেড। অনেকের মতে, নতুন এই ট্রেন্ড বা চল চালু হওয়ার ফলে ব্যবহারকারীরা হাতে পাবেন একই মডেলের অথচ দ্রুততর ডিভাইস।
পাশাপাশি দামে বিক্রি হলে স্টক অ্যান্ড্রয়েড চালিত এসব ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসের গুগল এডিশন কিনবেন নাকি প্রস্তুতকারক কোম্পানির নিজস্ব ইউআই-এর ডিভাইসই কিনবেন? আপনার মতামত মন্তব্যের ঘরে জানিয়ে যেতে ভুলবেন না!
গুগল এডিশন বলতে মূলত একই হার্ডওয়্যারে স্টক অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল থাকাকে বোঝায়। অনেকটা নেক্সাস ডিভাইসের মতোই যেখানে প্রস্তুতকারক কোম্পানির কোনো কাস্টোমাইজেশন কিংবা নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশনে ঠাসা থাকে না ফোন। আমরা জানি, স্যামসাং তাদের সব ডিভাইসে “টাচউইজ” নামের ইন্টারফেস ব্যবহার করে। এইচটিসিও তাদের “সেন্স” ইউজার ইন্টারফেস তাদের প্রায় সব এইচটিসি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে দিয়ে থাকে। কিন্তু গুগল এডিশনে নিজস্ব এসব ইউআই বাদ দিয়ে গুগলের নেক্সাস ডিভাইসে যেমন থাকে, ঠিক তেমন অ্যান্ড্রয়েড সফটওয়্যার দেয়া থাকে।
অন্য কথায়, একেই বলা হয় স্টক অ্যান্ড্রয়েড।
সূত্র জানিয়েছে, এ মাসের শেষের দিকেই কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গুগল প্লে স্টোরের মাধ্যমে এক্সপেরিয়া জেড-এর গুগল এডিশন বিক্রি করা হবে। গুগল এডিশনের সুবিধার কথা ইতোমধ্যেই বলা হয়েছে। বিশেষ করে ডেভেলপারদের জন্য তৈরি করা হলেও স্টক অ্যান্ড্রয়েড থাকার কারণে ডিভাইসের হার্ডওয়্যার ও বিভিন্ন সেন্সর একই রেখে ইন্টারনাল মেমোরি স্টোরেজ বেশি ফাঁকা পাওয়া সম্ভব হয় এবং ফোনও তুলনামূলক দ্রুত কাজ করতে পারে। মূলত এ কারণেই স্টক অ্যান্ড্রয়েডের প্রতি ব্যবহারকারীদের দুর্বলতা বেশি লক্ষ্য করা যায় যেটি নেক্সাস ফোন ও ট্যাবলেটের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
স্টক অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করেই এবার স্যামসাং ও এইচটিসিকে অনুসরণ করে সনি আনছে স্টক অ্যান্ড্রয়েড-চালিত এক্সপেরিয়া জেড। অনেকের মতে, নতুন এই ট্রেন্ড বা চল চালু হওয়ার ফলে ব্যবহারকারীরা হাতে পাবেন একই মডেলের অথচ দ্রুততর ডিভাইস।
পাশাপাশি দামে বিক্রি হলে স্টক অ্যান্ড্রয়েড চালিত এসব ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসের গুগল এডিশন কিনবেন নাকি প্রস্তুতকারক কোম্পানির নিজস্ব ইউআই-এর ডিভাইসই কিনবেন? আপনার মতামত মন্তব্যের ঘরে জানিয়ে যেতে ভুলবেন না!
0 comments:
Post a Comment