স্যামসাং সম্প্রতি ভারতের বাজারে অবমুক্ত করলো তাদের প্রথম
অ্যান্ড্রয়েড-চালিত ডিজিটাল পয়েন্ট অ্যান্ড শুট ক্যামেরা, গ্যালাক্সি
ক্যামেরা। ২৯,৯৯০ রুপি দিয়ে যে কেউই এই স্মার্ট ক্যামেরাটি কিনতে পারবেন।
স্যামসাং গ্যালাক্সি ক্যামেরায় রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল ২৩ মিলিমিটার ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স। এর অপটিক্যাল জুম রয়েছে ২১এক্স ও সঙ্গে আছে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার প্রযুক্তি। ৪.৮ ইঞ্চি সুপার ক্লিয়ার এলসিডি ডিসপ্লে। ইমেজ প্রসেসিং-এর জন্য এতে রয়েছে ১.৪ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর এক্সিনস এসওসি প্রসেসর। আর ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য রয়েছে ওয়াই-ফাই, ৩জি ও এলটিই সুবিধা। ফলে ছবি তোলার সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তা আপলোড করতে পারবেন ইন্টারনেটে।
ছবিগুলোকে জিওট্যাগ করার জন্য জিপিএস প্রযুক্তি বিল্ট-ইন রয়েছে। পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম থাকায় ছবি বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করার আগে ইন্সট্যাগ্রাম বা ফটোশপের মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলোয় ছোটখাটো এডিটিং-এর কাজও করে নিতে পারবেন।
ছবি তোলার পাশাপাশি ভিডিও রেকর্ড ও ভিডিও এডিটিং-এর সুবিধাও রয়েছে গ্যালাক্সি ক্যামেরায়। এখানেই ক্যামেরাটির ১.৪ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর প্রসেসরের ক্ষমতা কাজে লাগবে। আর বিশালাকৃতির ডিসপ্লে ও এই ক্ষমতাধর প্রসেসরের সঙ্গে অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ যোগ হওয়ায় অনেকটা স্মার্টফোনের মজাই উপভোগ করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
ভারতীয় রুপি বাংলাদেশি টাকায় হিসেব করলে গ্যালাক্সি ক্যামেরার দাম আসে ৪৪ হাজার টাকার কিছু বেশি। যেহেতু বাংলাদেশে স্যামসাং-এর ডিলার রয়েছে, তাই ধারণা করা যাচ্ছে এ বছরের মধ্যেই দেশের বাজারেও চলে আসবে অ্যান্ড্রয়েড চালিত ডিজিটাল ক্যামেরা। এখন দেখা যাক, দেশের বাজারে আসলে এর দাম কতোটা বেশি ধরা হয়।
স্যামসাং গ্যালাক্সি ক্যামেরায় রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল ২৩ মিলিমিটার ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স। এর অপটিক্যাল জুম রয়েছে ২১এক্স ও সঙ্গে আছে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার প্রযুক্তি। ৪.৮ ইঞ্চি সুপার ক্লিয়ার এলসিডি ডিসপ্লে। ইমেজ প্রসেসিং-এর জন্য এতে রয়েছে ১.৪ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর এক্সিনস এসওসি প্রসেসর। আর ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য রয়েছে ওয়াই-ফাই, ৩জি ও এলটিই সুবিধা। ফলে ছবি তোলার সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তা আপলোড করতে পারবেন ইন্টারনেটে।
ছবিগুলোকে জিওট্যাগ করার জন্য জিপিএস প্রযুক্তি বিল্ট-ইন রয়েছে। পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম থাকায় ছবি বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করার আগে ইন্সট্যাগ্রাম বা ফটোশপের মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলোয় ছোটখাটো এডিটিং-এর কাজও করে নিতে পারবেন।
ছবি তোলার পাশাপাশি ভিডিও রেকর্ড ও ভিডিও এডিটিং-এর সুবিধাও রয়েছে গ্যালাক্সি ক্যামেরায়। এখানেই ক্যামেরাটির ১.৪ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর প্রসেসরের ক্ষমতা কাজে লাগবে। আর বিশালাকৃতির ডিসপ্লে ও এই ক্ষমতাধর প্রসেসরের সঙ্গে অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ যোগ হওয়ায় অনেকটা স্মার্টফোনের মজাই উপভোগ করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
ভারতীয় রুপি বাংলাদেশি টাকায় হিসেব করলে গ্যালাক্সি ক্যামেরার দাম আসে ৪৪ হাজার টাকার কিছু বেশি। যেহেতু বাংলাদেশে স্যামসাং-এর ডিলার রয়েছে, তাই ধারণা করা যাচ্ছে এ বছরের মধ্যেই দেশের বাজারেও চলে আসবে অ্যান্ড্রয়েড চালিত ডিজিটাল ক্যামেরা। এখন দেখা যাক, দেশের বাজারে আসলে এর দাম কতোটা বেশি ধরা হয়।
0 comments:
Post a Comment